স্রোতের বিপরীতমুখী নিঃসঙ্গ শব্দসাধক সাম্য রাইয়ান

❑ ড. বিশ্বম্ভর মন্ডল 

পুরুলিয়া থেকে প্রকাশিত ‘তারারা’ পত্রিকা ঘোষণা করেছেন সাম্য রাইয়ানকে নিয়ে তারা বিশেষ সংখ্যা করবেন৷ এই ঘোষণা চোখে পড়ার পর কিঞ্চিত হতোদ্যম বোধ করছিলাম। কারণ আমি তো ওনার সম্পর্কে কিছুই জানি না। ধরে নিয়েছিলাম পুরুলিয়ার কেউ হবেন বা এই রাজ্যেরই অন্য কোন জেলার কবিতা/গল্প/উপন্যাসের জগতের কেউ হতেও পারেন। ভেবে নিয়েছিলাম সাম্য হয়ত নতুন যুগের কোন মানুষ যার ছোঁয়া আমাদের মত পুরোনো যুগের কাছে পৌছায়নি। 

কোবিদ পরিস্থিতি আর লকডাউন এসে কেড়ে নিয়েছে অনেক কাছের, দূরের মানুষকে। অর্থনৈতিক বিপর্যয়ে হারিয়ে গেছেন অনেকে, নাছোড়বান্দা হয়ে লড়ে যাচ্ছেন বেশিরভাগই। এমন পরিস্থিতি এলেই বাদলদার কাছে শোনা কিছু কথা সাহস দেয় “বিপর্যয় শুধু ধবংশ আনে না, সাথে সাথে অনেক নতুন নতুন সম্ভাবনারও জন্ম দেয়” বা “খাদের কিনারায় দাঁড়িয়েও যে মানুষ সম্ভাবনা খুঁজে নিতে জানে, তারা সবাই না হলেও কেউ কেউ অবশ্যই জয়ী হয়”। লেখালেখির জগতেও কোবিদ পরিস্থিতি সামনে এনে দিয়েছে অনেক সম্ভাবনা ও ধ্বংসের পথকে। কোবিদ পরিস্থিতি না এলে হয়তো অনেকেই জানতে পারতেন না যে, ছাপানো লেখার জগতের বাইরেও একটা জগত তৈরি হয়েছে যেখানে অনেক সেলিব্রিটি লেখক, কবি তৈরি হয়ে গেছেন যাদের লাখ লাখ কোটি কোটি ফলোয়ার, অথচ ‘ছাপানো লেখার প্রজন্মের’ আমরা অনেকেই তাদের লেখাপত্র সম্পর্কে বিন্দু-বিসর্গ খোঁজ রাখি না, এমন কি ১০ জনের নাম বলতে পারবো না। এইরকম নানা ভাবনার টানাপোড়েনের ধাক্কায় চলতে চলতে সাম্যকে জানতে গুগল বাবার শরণাপন্ন হব ভাবছি, সেই সময়েই মাথায় এলো— গুগল বাবাও তো সব ভক্তের ভগবান না। ধনীদের ক্ষেত্রে যেমন ভগবানের এক চেহারা, গরীবের ক্ষেত্রে আর এক চেহারা— আমার মত আনপড়দের ক্ষেত্রে গুগলও তেমন বৈষম্য দেখায় প্রথম থেকেই। যাই হোক অনেক গুলিগোলা চালিয়ে পেয়ে গেলাম কিছু কিছু। সব মিলিয়ে সাম্যকে যতটুকু চিনতে পারলাম বা যতটুকু আত্মস্থ করতে পারলাম সেটাই পাঠকের সামনে আনার চেষ্টা করব।

সাম্যকে চেনাবো সে সাধ্য আমার নেই এটা স্পষ্টভাবে স্বীকার করেই ‘তোমাকে পুনর্বার’ নামের কবিতা দিয়ে আলোচনা শুরু করি যেখানে সাম্য লিখছেন—
“এভাবে বোঝানো যাবে না সবকিছু
যতোটা দেখতে পাচ্ছো, আনন্দ
তা কেবলই আমাদের মধ্যকার
রঙিন বিভেদপর্দা।

মানতে হবে, বিশ্বাস রাখার মতো
কোনও মেশিন এখনো তৈরি হয় নি।
তুমিতো মেশিন নও—
পর্দার ওপাশে একটি রঙিন প্রজাপতি।”

এবার ‘গুগল’ নিয়েই সাম্যর আভিজ্ঞতা উল্লেখ করছি যেটা পড়ে পাঠক হয়ত সাম্য রাইয়ান সম্পর্কেও একটা ধারণা পেতে পারেন। সাম্য লিখেছেন, “খুজতে হলে গুগলে লিখে ক্লিক করতে হবে এই তথ্য লোকেদের জানা। এমন অবস্থায় বাংলাদেশে লক্ষ্য করবেন, ‘বাঙলা’ লিখে সার্চ করলে আগে ‘বাংলা চটি’ চলে আসে, ‘বাঙলা কবিতা’ বা ‘বাঙলা সাহিত্য’ কিন্তু আসে না। ‘বাঙলা লিটল ম্যাগ’ লিখে সার্চ করলে …লিটলম্যাগ আসে না। … ‘কবি’ লিখে সার্চ করলে সিকদার আমিনুল হক বা আবুল হাসান বা শামীম কবির বা সঞ্চয় প্রথম বা সুনীল সাইফুল্লাহ্ আসে না, আসে তার নাম— যাকে বুর্জোয়া প্রতিষ্ঠান কবির মুখোশ পড়িয়ে রেখেছে”৷(১) এই লাইনগুলো পড়েই নিশ্চয়ই বিচক্ষণ পাঠক বুঝে গেছেন ইনি তো ‘তালে চলা’ মানুষ না, বেতালে চলাদের দলের। কোথায় যেন একটা আকর্ষণ তৈরি হল মানুষটার প্রতি। ইচ্ছা জাগল আরো জানতে হবে মানুষটার লেখার সম্পর্কে। ‘বিগত রাইফেলের প্রতি সমবেদনা’, ‘মার্কস যদি জানতেন’ কাব্যগ্রন্থের পিডিএফ আর ‘সুবিমল মিশ্র প্রসঙ্গে কতিপয় নোট’ শীর্ষক প্রবন্ধ, ১৭ বছর ধরে তার সম্পাদিত লিটলম্যাগ ‘বিন্দু’র আশেপাশে যেতেই বুঝতে শুরু করলাম প্রতিষ্ঠিত হলেও ‘প্রতিষ্ঠান বিরোধী’ আছেন এখনো । তাই অবলীলায় লিখতে পারেন “প্রতিষ্ঠান কি চাইবে যে লিট্লম্যাগের প্রতিষ্ঠানবিরোধী কবিকে ‘কবি’ হিসেবে পাঠকের সামনে হাজির করতে? তাহলে এই দায়িত্ব কার?”(২)

ছবি দেখে বুঝলাম সাম্য রাইয়ান বয়েসে নেহাতই কাঁচা, অথছ লেখায় ঢুকে দেখি মোটেও কাঁচা তো নয়ই ছাপোষাও না। উপলব্ধি করলাম কেন ভারতের ‘তারারা’ আর মার্কিন দেশের থেকে প্রকাশিত ‘মনমানচিত্র’ পত্রিকা ওকে নিয়ে বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করতে চলেছে। অর্থাৎ লেখার জগতে ইতিমধ্যেই আলোড়ন ফেলে দেওয়া মানুষ হলেন সাম্য রাইয়ান। বাড়ি বাংলাদেশ। জেলা কুড়িগ্রাম। কবিদের সম্পর্কে যিনি উচ্চারণ করার স্পর্ধা রাখেন “কবিদের ক্ষেত্রে একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হল, তাঁরা মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাসের শব্দ শুনতে পান। শুকনো পাতা ভেঙ্গে চুরমার হচ্ছে— এর শব্দ শুধুমাত্র কবির পক্ষেই শোনা সম্ভব। এর ফলে স্বাভাবিক কারণেই কবির সাথে পার্থক্য তৈরি হয় সাধারণ মানুষের। …যে কবি রাজনীতি বোঝেন না, তার কবিতা শেষপর্যন্ত ‘আমি-তুমি’ মার্কা হালকা প্রেম-ভালোবাসার স্তরেই থেকে যাবে। সমাজ-রাষ্ট্র তার অধরাই থেকে যাবে। …অনেক কবি সুযোগসন্ধানী আচরণ করছেন; বুর্জোয়া রাজনৈতিক দলের গোলামী করছেন। …যেহেতু সমাজ দূষিত হলে শিশুর দুধের ওপরও তার প্রভাব পড়ে, তাই কবিতা নিয়ে এরকম ধান্দাবাজির প্রভাব কুড়িগ্রামেও পড়েছে,…”৷(৩) এই কথাগুলো সাম্য লিখেছেন “আটজন স্বপ্নভূক কবির কবিতা নিয়ে পাঠপ্রতিক্রিয়াধর্মী কথাবার্তা” নামক লেখায়। এই লেখায় সাম্য চিনিয়ে দিয়েছেন তাঁর পছন্দ বা বাছাইয়ের মাপকাঠি – “আনন্দের বিষয় এই যে, এইসব ধান্দাবাজির বাইরেও অনেকে কবিতা চর্চা করছেন, নিজের কাব্যজগত নির্মাণে মগ্ন রয়েছেন। মূলত তাঁদের কয়েকজনের প্রতি নজর দেয়াই এই পাঠপ্রতিক্রিয়াধর্মী লেখার মূল উদ্দেশ্য।”(৪)

আমি এই লেখায় এক সাথে দুটো কাজ করছি। নিজেও সাম্যকে চেনার করেছি তার নানা লেখায়, তার শব্দের উচ্চারণে। সেই পাঠের মধ্য দিয়ে আমার মধ্যে যে বোধের জন্ম হচ্ছে সেটাই পাঠককে তুলে ধরার চেষ্টা করছি। 

বুদ্ধদেব বসু, প্রতিষ্ঠানবিরোধী কথাসাহিত্যিক সুবিমল মিশ্র, আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ, খোন্দকার আশরাফ হোসেন, এজাজ ইউসুফীর দেওয়া লিট্‌লম্যাগের সংজ্ঞা সম্পর্কে পাঠককে অবহিত করিয়েই যিনি থেমে না থেকে লিটল ম্যাগ নিয়ে তাঁর নিজস্ব বক্তব্য পাঠকের সামনে উল্লেখ করতে পারেন তার নাম সাম্য। আর এইভাবেই গড়ে ওঠে তাঁর নিজস্বতা। তাঁর মতে, “যে মিডিয়া আমাদের সাহিত্যের ক্ষতস্থান দিনের আলোর সামনে উন্মুক্ত করে দিবে, যে মিডিয়া আমাদের কাটা ঘায়ে চার রঙ সাথে লেমিনেশন করে পরিবেশন করবে না। সেই মিডিয়াকে আমরা ডাকছি ‘লিটলম্যাগ’ বলে”৷(৫) মিডিয়া সম্পর্কে অবলীলায় যার কলম লিখতে পারে “যে মিডিয়া আপনি দেখতেন বাংলাদেশের বড় বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর কোলের কুত্তা, সেই মিডিয়ার আজ কোন মূল্য নাই জনগণের কাছে। বরং এরা সরকার-কর্পোরেটের ভাঁড়ে পরিণত”৷(৬)

‘আমন্ত্রিত’ বা ‘বিশিষ্ট মানুষ’ হয়ে ওঠার কৌশল যে লেখকদের জানা নেই, নির্ধারিত বিষয়ে বা নিজের মনে ধাক্কা দেওয়া বিষয়ে, তাদের লেখা প্রকাশের সম্বল সেই সমস্ত সম্পাদকরা যারা ঘোষণা করে জানান “লেখক নয়, লেখার গুণ দেখে ছাপাই” বা যারা ইমেল নাম্বার দিয়ে বলেন “লেখা পাঠাতে পারেন” তারাই। পাঠকের সামনে একটা পত্রিকার পক্ষ থেকে লেখকদের কাছে লেখা চাইবার লাইনগুলো তুলে ধরছি। তাহলে সেই পত্রিকার সম্পাদক মানুষটাকে নিয়ে পাঠক নিশ্চয় একটা ধারণায় পৌঁছাতে পারবেন। “যাঁরা প্রবন্ধ লিখেন, আন্তরিকভাবে অনুরোধ করছি - লেখা জমা দিন। আপনাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ব্যতীত এ আয়োজন সমৃদ্ধ ও সফল করে তোলা অসম্ভব”। কী আন্তরিক আহ্বান! মনে হচ্ছে সামনে বসে আমাকেও যেন সম্পাদক বলছেন আপনিও লিখুন ‘বিশ্বম্ভর দা’। এই যে কাজের মধ্যে অচেনা, অজানা কাউকে জড়িয়ে নেওয়া একটা সার্বিক যাদুকরী আবেদন— এটাই হল ১৭ বছর ধরে সাম্য রাইয়ান সম্পাদিত ‘বিন্দু’ পত্রিকার ‘শতবর্ষে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ’ বিশেষ সংখ্যার আহ্বান।

কবিতা নিয়ে এক মুক্তগদ্যে সাম্য লিখেছেন “হাঁটতে হাঁটতে পথ গ্যাছে ক্লান্ত হয়ে আর এইভাবে জঙধরা সুখ নিয়ে আমরা বেঁচে আছি। আমাদের সুখভর্তি মরিচা; আর দুঃখগুলো ইস্পাতের মতো বেগময়। সে যাই হোক, আমরা বেঁচে আছি, এটাই বড়ো কথা। জঙধরা সুখ নিয়ে – ইস্পাত গতির দুঃখ নিয়ে – আর যেটা মূল বিষয়— কিংবা বলতে পারেন আমাদের বেঁচে থাকার একমাত্র লক্ষ্য/ উদ্দেশ্য/ সার্থকতা/ বৈশিষ্ট্য/ তৃপ্তি/ আকাঙ্ক্ষা/ চাওয়া-পাওয়া— যে বিষয়টা অত্যন্ত মধ্যবৃত্তিয়- পিচ্ছিল সুবিধাবাদ নিয়ে আমরা নিজে নিজেই বেশ তৃপ্তিবোধ করি”৷(৭)

সাম্য রাইয়ান এমন একজন শব্দ সাধক যিনি স্রোতের সাথে তালে রেখে চলতে অভ্যস্ত নন। সৈয়দ আহসান কবীরের ভাষায় বলতে গেলে বলতে হয় “সাম্য রাইয়ান সময়ের বিপরীতে হাঁটা শব্দসাধক। শব্দের প্রজ্বলিত শিখা তার কবিতায় প্রাঞ্জলতা ছড়ায়। অন্যরকম মনে হয়। জেগে ওঠার অনুভূতি জাগায়। রাষ্ট্র, সমাজ, সভ্যতার আনাচেকানাচে ঘোরে তার শব্দতীর; খুঁজতে থাকে কুপিবাতি। পাঠিকা পাঠকের চোখে, মনে, মগজে গেঁথে দেন অস্থির বাস্তবতার প্রশ্ন। তিনি কবি সাম্য রাইয়ান৷”(৮)

সাম্য পারেন নিজের অস্তিত্ব নিয়ে পাঠকের মধ্যে বিভ্রান্তির দোলাচল তৈরি করতে— “কে বললো আমি মানুষ! আমি তো মানুষ নই। কেবল মানুষের মতো দেখতে।”
(মানুষ/ সাম্য রাইয়ানের কবিতা)

কী বলতে চেয়েছেন কবি? কী বুঝেছেন পাঠক? এই দ্বন্দ্ব চিরকালের। অনেক সময় কবি যে ছবি আঁকেন, পাঠকের মন হয়তো খুঁজে নেয় তার থেকে আলাদা কিছু। সাম্যও তার ব্যতিক্রম নন। কখনো তার লেখা মনে হয় দুর্বোধ্য, কখনোবা অগম্য। একই সাথে তার কবিতা পাঠকের সামনে হাজির করে মুক্ত আকাশ— যেদিকে দু'চোখ যায় পাঠক ডানা মেলে উড়ে বেড়াতে পারে। তার সন্তানতুল্য ‘বিন্দু’তে তিনি সোচ্চারে জানাতে দ্বিধা করেন না— “সাহিত্যের ছোটকাগজ হিসেবে প্রয়োজনমত আমরা নিতে চাই অবাধ স্বাধীনতা এবং যে কোন পাঠকের যে কোন মত প্রকাশের জন্যও দিতে চাই অবাধ স্বাধীনতা।”

‘সময়ের অসহায় দাস’(৯) শীর্ষক প্রবন্ধে সাম্যর উচ্চারিত কয়েকটি শব্দ দিয়েই শেষ করব আমার সাম্য আখ্যান “প্রতিটি মানুষ জন্মগতভাবেই রাজনৈতিক জীব; এটা নতুন করে প্রমাণের কিছু নেই। কিন্তু আজও অনেক প্রতিক্রিয়াশীল ব্যক্তি বা সংগঠন নিজেকে ‘অরাজনৈতিক’ বলে প্রচার-প্রপাগান্ডা চালিয়ে নিজের চর্চিত হাজার বছরের পুরনো-বস্তাপঁচা মাল জনগনের সামনে হাজির করছে গর্বের সাথে, সুচতুরভাবে; নিজের অসৎ উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য। নতুন পদ্ধতিতে-নতুন-মোড়কে। কিন্তু বোল আলাদা হলেও মাল এক— হাজার বছরের বস্তাপচা।
অথচ এদেরই দম্ভোক্তি সর্বোত্র, দাপুটে বিচরণ প্রসারিত হচ্ছে ক্রমাগত। মনে রাখতে হবে, এই দাপুটে অবস্থা কিন্তু তাদের- যারা এইসব প্রতিষ্ঠানের মালিক/পরিচালক। আর স্বেচ্ছাসেবী(!)/কর্মীরা সময়ের অসহায় দাসমাত্র। এই দাসেদের না আছে জ্ঞানগরিমা, না আছে আত্নমর্যাদা। মালিকেরা যেভাবে পরিচালনা করে, সামান্য কিছু লাভের আশায়— লোভে পড়ে— এরা সেই পথেই চলে; ভালো-মন্দ বিচারের যোগ্যতা এদের নেই, তা নষ্ট করে দেয়া হয়েছে অনেক আগেই। এরা জানেই না- এরা দাস! আর তাই এদের মধ্যে মুক্তির আকাঙ্খার প্রশ্নই ওঠে না।”

রাজনীতি নিয়ে, সমাজ নিয়ে, কবিতা নিয়ে, মিডিয়া নিয়ে, লিট্‌লম্যাগ, সুবিধাবাদ নিয়ে স্পষ্ট উচ্চারণ করার মানুষের আকাল দেখা দেওয়া এক সমাজে সোচ্চার এক ‘মানুষ’ বা ‘না-মানুষ’ এর নাম সাম্য রাইয়ান।

তথ্যসূত্র:
(১) https://dibyak.blogspot.com/2020, নভেম্বর ১, ২০২০
(২) https://dibyak.blogspot.com/2020, নভেম্বর ১, ২০২০
(৩) http://rafpata.blogspot.com/2011
(৪) http://rafpata.blogspot.com/2011
(৫)https://dibyak.blogspot.com/2020, নভেম্বর ১, ২০২০
(৬)https://dibyak.blogspot.com/2020, নভেম্বর ১, ২০২০
(৭) http://khepchurians.blogspot.com/2014, ফেব্রুয়ারি ৬, ২০১৪ 
(৮) http://www.kholakagojbd.com/literature/90570 , নভেম্বর ২৬, ২০২১
(৯) http://rafpata.blogspot.com/2011

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *